প্রথমেই বলা যাক টিকটক প্লাটফর্মে “চাম্পাবাত” টিকটকার এর কথা।
মহিলা এই টিকটকারকে অনেক সময় বলতে শুনা গেছে যে, তিনি সোশ্যাল এওয়ারনেস অর্থাৎ সামাজিক সচেতনতা এর জন্য ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে থাকেন।
“চাম্পাবাত” টিকটকার
অথচ যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত উচ্ছৃঙ্খল চরিত্রের এই মহিলা সম্পর্কে অনেকে বলেন, এই মহিলা আসলে সোশ্যাল এওয়ারনেস এর নাম করে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। মাঝেমাঝে কুরুচিপূর্ণ ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে সোশ্যাল প্লাটফর্মের পরিবেশকে রীতিমতো নিকৃষ্ট করে ফেলছেন।
বেপরোয়া হয়ে ওঠা ওই মহিলার নানা কুকীর্তির কথা তুলে ধরে যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশী সোশ্যাল এক্টিভিস্টরা একসময় অনেক ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করেন, তবু্ও কথিত টিকটকার মহিলা থেমে নেই, উল্টো বিরামহীনভাবে অসামাজিক ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে চলেছেন তিনি।
“চাম্পাবাত” টিকটকার
সিলেটের হবিগঞ্জ জেলার ওই টিকটকার মহিলা পরিপূর্ণ বয়সেই ব্রিটেনে গিয়েছিলেন, ফলে দেশী-বিদেশী রুচির ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে সোশ্যাল জগতে এখন বেশ আলোচিত।
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতৃবৃন্দরা মনে করেন, ওইসব টিকটকার মহিলাদের করুচিপূর্ণ ভিডিও কন্টেন্ট বন্ধ না হলে সোশ্যাল জগতে চোখ রাখাই ছেড়ে দিতে হবে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে টিকটকার নারীদের অভিভাবকদের এই ব্যাপারে সুদৃষ্টিও তারা প্রত্যাশা করছেন।